ফ্লেহারটি, লন্ডনের বাইরে অয়েলেসবুরির অর্থ মন্ত্রাণালয়ে জি- ৭ এর মিটিঙের পূর্বে আজ সাক্ষাৎকারে বলেন, বিশ্বের প্রধান অর্থনীতির দেশসমূহকে প্রবৃদ্ধি অর্জনের এবং ফিস্ক্যাল নীতি থেকে উওরণের একটি সমতা খুঁজে বের করতে হবে। তিনি আরও বলেন, ইউএস সরকারের আরও পরিস্কার বাজেট প্রদান করা প্রয়োজন।
ফ্লেহারটি বলেন, কিছু জি- ৭ এর কিভাবে এটি করবে এর জন্য দুই অবস্থা বিদ্যমান। আমেরিকানদের আরও পরিস্কার হতে হবে যে এ অবস্থা তারা কোথায় দাঁড়াবে। তারা ফিস্ক্যাল এর দ্বায়িত্ব নেওয়ার চেয়ে প্রবৃদ্ধিকে উৎসাহিত করতে চায়।
ফ্লেহারটি ইউএস ট্রেসারি সচিব জ্যাকব জে লির সাথে কথার পর বলেন, ইউরোপিয়ান নীতিনির্ধারকরা “আর একটু ভাল করতে পারে” কঠোরতা সাথে পরিমাপ করার পরিবর্তে অর্থনৈতিক উওরণকে উৎসাহ দানের মাধ্যমে। ২০১০ সালের টরন্টো সামিটের সম্মতির পর এ বছরের মধ্যে বাজেট ঘাটতি অর্ধেক কমেছে। উন্নত দেশগুলো এখন এই অবস্থান থেকে পিছিয়ে পড়েছে এবং ঋণের ধারা অব্যহত থাকবে ২০১৬ সাল পর্যন্ত, ক্রমবর্ধমানভাবে কানাডাকে পিছনে ফেলে।
যাকে তারা কঠোরতা বলছেন তার চেয়ে এই কারণগুলোর প্রতি আরও বেশি জোর দিতে হবে। ফ্লেহারটি বলেন, এই বৃদ্ধি এবং নিয়ন্ত্রিত বাজেট একত্রেও চরম লক্ষ্য পূরণ করতে ব্যর্থ হবে।
বাজেট ঘাটতি
ফ্লেহারটি কানাডার কেন্দ্রীয় বাজেট ২০১৫ এর মধ্যে ফিরিয়ে নিতে চান।
একটি বাজেট এবং বাজেট পরিকল্পনা একটি দেশের ফিস্ক্যাল অবস্থা থেকে মধ্যম অবস্থায় নিতে পারে, বলেছেন ফ্লেহারটি।
ইউএস এবং ইউরোপের নীতিনির্ধারকগণ অর্থনীতিকে ঈষৎ পুর্নজীবিত করার প্রতি জোর দিচ্ছেন।
“আমরা অনুভব করি যে কঠোরতা এবং প্রবৃদ্ধির মধ্যে সঠিক সমতা দরকার” বলেছেন লি, আজকের লন্ডন ভিত্তিক টেলিভিশন সি এন বি সি’র এক সাক্ষাৎকারে। “সর্বোপরি ইউরোপকে আরও একটু ভাল করতে হবে, যেখানে উন্নতির জায়গা রয়েছে”।
যখন ফ্লেহারটি বলেছেন “জার্মানির সাথে কানাডার সংযোগ সূত্র রয়েছে, জার্মানকে তাদের বাজেটে কাটতি করা প্রয়োজন”।
“সরকার কাজ করার মত জায়গা অর্জন করেছে” গতকাল বলেছেন জার্মান অর্থমন্ত্রী উলফগ্যাং সিউব্লার।
তথ্য সূত্রঃ বুল্মবার্গ/সংবাদ
তথ্য অধিকার © fxbangla.blogspot.com
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন