জাপানে ইউরোপের একটি রপ্তানির বাজার রয়েছে। গত কয়েক মাস
ধরে জাপানের মুদ্রা ইয়েনের নিম্নমুখীতে ইউরোপিয়ান রপ্তানিকারকদের চিন্তা করার কোন
দরকার নেই। ইয়েনের পড়ে যাওয়ায় ইউরোপকে আন্তর্জাতিক বাজারে কম প্রতিযোগিতার
সম্মুখীন হতে হবে।
ইয়েন এ বছর ইউরোর বিপরীতে ১৩ শতাংশ নিচে নামে, আলিয়েন্স
বারনেস্টাইন হোল্ডিং এল পি এর অর্থনীতিবিদগণের মতে এই নিম্নমুখীতা ইউরোর বাণিজ্যক
অবস্থাকে কোন হুমকির মুখে ফেলবে না।
ইউরো অঞ্চল থেকে জাপানে রপ্তানি হয় ২.৪ শতাংশ, এটা
আংশিক। বলেছেন আলিয়েন্স বারনেস্টাইন হোল্ডিং এল পি এর অর্থনীতিবিদ দারেন উইলিয়ামস
এবং গে ব্রুটেন ১৭ই মে এর এক প্রতিবেদনে। জাপান ইউরোর অন্যান্য দেশে রপ্তানি করে
থাকে। তারা খুঁজে পেয়েছে যে জাপান ইউরো অঞ্চলের চতুর্থ সবচেয়ে বড় প্রতিযোগী।
জাপানের ইয়েনের নিম্নমুখীতার ফলে ইউরোর কোন বিপদসংকেত
নেই। ইউরোর ট্রেড অয়েটেড এক্সচেঞ্জ রেট ইন্ডেক্স এ ১১.৬ শতাংশ থেকে জাপান ৬ শতাংশে
নেমে এসেছে। জাপান ১৯৯০ সালে ইউরোর ট্রেড অয়েটেড এক্সচেঞ্জ রেট ইন্ডেক্স এ ১১.৬
শতাংশে ছিল। যা নামতে নামতে বর্তমানে ৬ শতাংশে পৌঁছেছে। এটার অন্যতম কারণ চায়না।
চায়না নতুন করে জাপানের বাণিজ্যিক প্রতিযোগী হয়ে দাঁড়িয়েছে। চায়নার শক্ত
প্রতিদন্ধিতায় জাপানের এ অধঃগতি। ইউরোর বেশির ভাগ অঞ্চল ইয়েনের চেয়ে চায়নার ইয়ানের
দিকে ঝুঁকেছে।
তথ্য
সূত্রঃ বুল্মবার্গ সংবাদ
তথ্য অধিকার © fxbangla.blogspot.com
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন