ইউরো তিন সপ্তাহে সর্বোচ্চ দামে পৌঁছেছে। কিন্তু ইউরো তা ধরে রাখতে পারেনি। তিন সপ্তাহের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে নিচে নামে ইউরো। জামার্ন রিটেইল বিক্রয় নেতিবাচক আসাতে এই পতন। এই পতনের আরও একটি কারণ হচ্ছে বেকারত্ব বৃদ্ধি যা ইউরোপের অঞ্চলিক রেকর্ড সৃষ্টি করেছে।
ডলার শক্তিশালী হয়েছে তার ইতিবাচক অর্থনীতির কারণে। আমেরিকার অর্থনীতির প্রকৃত অবস্থা পূর্বাভাসের চেয়ে ইতিবাচক এসেছে। ক্রেতার আত্মবিশ্বাস এর রিপোর্ট ইতিবাচক। ফেডারেল রিসার্ভ তার বন্ড কেনার সিদ্ধান্ত কিছুটা শিথিল করেছে। আবশ্য ক্রেতার খরচ মূলক রিপোর্টটি নেতিবাচক এসেছে। তবু ডলার ইউরোর বিপরীতে ১.৩ শতাংশ বৃদ্ধি অর্জন করেছে।
শিকাগো পি এম আই ইতিবাচক এসেছে, যা ৫৮.৭ পূর্বাভাস ৫০.৩ এর চেয়ে বেশি। এটি মূলত ৫০ এর বেশি থাকলে ইতিবাচক ধরা হয়।
ইউরোপের সম্বলিত মুদ্রা ইউরো ০.৪ শতাংশ হ্রাস পেয়ে $১.২৯৯৯ তে পৌঁছায়। ইউরো ০.৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে গতসপ্তাহে $১.৩০৬১ তে পৌঁছায়, যা ৯ই মে থেকে সর্বোচ্চ। ইউরো ০.৬ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ১৩০.৬৪ তে পৌঁছায় ইয়েনের বিপরীতে। জাপানের মুদ্রা ০.৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ১০০.৪৫ এ ডলার প্রতি বিনিয়োগ হয়, যা পরে ০.৫ শতাংশ বৃদ্ধি নিয়ে ১০০.২২ তে পৌঁছায়। ইহা তিন সপ্তাহে সবচেয়ে শক্তিশালী পর্যায়। ইয়েন এই সপ্তাহে ০.৯ শতাংশ শক্তি অর্জন করে ডলারের বিপরীতে।
জাপানের মুদ্রা ইয়েন মে মাসে ৩ শতাংশ ডলারের বিপরীতে নিচে নামে, যা এর আট মাসের নিয়মিত পতনের ধারা। এই পতন ১৯৯৬ সালের পর থেকে সবচেয়ে বড় পতন।
তথ্য সূত্রঃ বুল্মবার্গ সংবাদ, ফরেক্স ফ্যাক্টরি
তথ্য অধিকার © fxbangla.blogspot.com
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন